বর্ধমান শহরে ট্যাবলো জাঠা র সমাপ্তি অনুষ্ঠানে বর্ধমান শহরে জনজোয়ার।পরিবহন জাঠা আজ সকালে কাটোয়া শহরের সুবোধ স্মৃতি ভবন থেকে শুরু হয়। দাঁইহাট, ছাতনা, পারুলিয়া, সমুদ্রগড়, পূর্বস্থলি, জামালপুর, মেমোরী, সগরাই থেকে বর্ধমান শহরের কার্জনগেটে পৌঁছায়। সেখানে এই পরিবহন ট্যাবলো জাঠাকে সংবর্ধনা জানান , ছাত্র, যুব, মহিলা সংগঠনের নেতৃত্ব। কার্জনগেটে সমাপ্তি অনুষ্ঠানে নেতৃত্ব বলেন এই জাঠা অসংগঠিত ক্ষেত্রে শ্রমিকদের একটা সাহসের সঞ্চার ঘটিয়েছে। যেখানে ট্যাবলো উপস্থিত হয়েছে সেখানকার সব অংশের শ্রমিকদের উপস্থিতি।
কেন্দ্রীয় সরকার FAME -1 ,FAME -2 (FASTER ADOPTION OF MANUFACTURING OF ELECTRIC VEHICLES) লাগু করছে। এই বছর কেন্দ্রীয় বাজেটে আঠারো হাজার কোটি দিয়ে কুড়ি হাজার ইলেকট্রিক বাস চালানোর উদ্যোগ নিয়েছে। পাটনায় পাইলট প্রজেক্টের মধ্যে ট্রায়াল চলছে। পশ্চিমবঙ্গে ৮o টি বাস চলছে। আগামীদিনে আরো চলবে। পরিবেশ বান্ধবের কথা বলা হচ্ছে। কিন্তু এই প্রজেক্টের মধ্যে দিয়ে পরিবহন শ্রমিকদের, পরিবহন শিল্পকে কার্যত ধ্বংস করার পরিকল্পনা চলছে।
নজরুল ইসলাম তুষার মজুমদার তাঁদের বক্তব্যে বলেন আজ শুধু পরিবহন শ্রমিকরা আক্রান্ত নয়, আক্রান্ত সব সেক্টরের শ্রমিকরা। বর্ধমান শহরকে সুন্দর করতে শুরু হয়েছে হকার উচ্ছেদ। টোটো চালকদের উপর পুলিশের জুমুল, তোলাবাজি চলছে। আটকাতেই হবে তোলাবাজি। বৃহত্তর আন্দোলনের ডাক দেওয়া হয়। CITU বর্ধমান শহরের সভায় সভাপতিত্ব করেন তরুন রায়।