দেশ কোন পথে যাবে স্পষ্ট হলো সরকারের ঘোষিত অগ্নিপথ প্রকল্প ঘিরে , অর্থনীতিবিদরা মনে করছে বিশ্বের সবচেয়ে তরুনতম দেশ ভারতবর্ষে সরকারি ক্ষেত্রে চাকরির নিশ্চয়তা হারাবে।২০১৪ সালে ক্ষমতায় আসার পর বিজেপি ঘোষণা করে রাষ্ট্রায়ত্ব ক্ষেত্র তৈরি হয়েছে মৃত্যুর জন্যই। এই ঘোষণার সাথে সাথে সরকারে অর্থনৈতিক নীতি এক নতুন দিশা দেখাতে শুরু করে । এক এক করে রাষ্ট্রায়ত্ব ক্ষেত্র বিক্রির দরজা দিয়ে বেরিয়ে যায়।তৈরি হয় বেকার যুবদের শূন্যতা যার ফলে গোটা দেশে চাকরির নিশ্চয়তা হারিয়ে যেতে বসেছে।
দেশের নিরাপত্তা রক্ষা এর সংস্থা গুলির উপর নতুন করে খাঁড়ার ঘা , বেশ কিছু বছর ধরে প্রতিরক্ষা ক্ষেত্রে সৈন্য নিয়োগ এর দাবি উঠছিল এবার সেই ক্ষেত্রে চুক্তি ভিত্তিক নিয়োগ।দেশের বৃহৎ অংশের যুবরা মনে করছে এর ফলে চাকরির নিশ্চয়তা কম হবে। অগ্নিপথের মাধ্যমে অগ্নিবীররা ৪ বছর কাজ করার পর তাদের এককালীন টাকা তারপরে ও শেষ নয় পেনশন থেকে বঞ্চিত হতে চলেছেন তারা।
যদিও সরকারের নিশ্চয়তা দিয়েছে মাত্র ২৫ শতাংশ অগ্নিবীর স্থায়ী চাকরি পাবে এতে চাকরি প্রার্থীরা ক্ষেপে গেছে এক চরম বৈষম্যের অভিযোগ তাদের।তাদের পাশে বামেরা তাতে শাসকের হুঙ্কার দিল্লির বুকে বামেদের মিছিলে শাসকের শাসন একাধিক নেতা নেত্রীদের উপর অত্যাচার গ্রেফতার চার পায়নি সাংসদ থেকে ছাত্রী সকলেই কমবেশি আহত , আসামে একাধিক সিপিআইএম নেতা আটক।দেশ জুড়ে তৈরি হয়েছে বিক্ষোভের আঁচ শান্তি খোঁজ মানুষদের আবেদন সরকারের কাছে অবিলম্বে বিক্ষোভ স্তিমিত করতে সরকার আলোচনায় বসুক যুদ্ধনদেহী মনোভাব দেশে আর অশান্তি যার ফলে ভুগতে হচ্ছে দেশের সাধারণ মানুষদের।


