এখন অবধি ঠিক যেকোনো রাজনৈতিক দলের অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখার স্বার্থে রাজনৈতিক কৌশল।কিন্তু ভোটের ফলাফলের পরে নৃশংসতার নজির রাখছে বিজেপি সীমাহীন সন্ত্রাসে পুড়ছে বাড়ি ধ্বংস হচ্ছে জীবিকা আর মানুষের প্রাণ নির্বিচারে নিধন চলছে।ত্রিপুরার খোয়াই ,সাব্রুম, রাণীনগর ,বিলোনিয়া, সহ একাধিক অঞ্চল শুধুই আকাশে পোড়া গন্ধে ছেয়ে গেছে।খোয়াইয়ের সিপিআইএম এর প্রাক্তন বিধায়কের বাড়ি মাটির সাথে মিশে গেছে।মিশে গেছে কয়েক হাজার মানুষের বাড়ি গোটা রাজ্য জুড়ে।
একদল উন্মত্ত মানুষের সন্ত্রাস হার মানিয়েছে হিটলারকে ।মায়ের সামনে ছেলেকে কুপিয়ে খুন করলো মেলাঘরে , বাড়ির মহিলাদের কাপড় খুলে নেওয়া হচ্ছে বাড়িতে আগুন দিয়ে জামাকাপর পুড়িয়ে দিয়ে নগ্ন রাখা হচ্ছে।রাজ্য জুড়ে এখন ১৫০০০ মানুষ ঘর ছাড়া।
কয়েক তা জায়গায় পুলিশের পক্ষ থেকে প্রতিরোধ করার চেষ্টা হলেও থানা আক্রান্ত।একাধিক পুলিশ কর্মী হাসপাতালে ভর্তি।রাজধর্ম কে পালন করবে তা নিয়ে বিতর্ক থাকলেও দিল্লির কেন্দ্রীয় সরকার এই হিংসা বন্ধ করতে সুনির্দিষ্ট পদক্ষেপ নিতে এখনো ব্যর্থ।যদিও গণতন্ত্রের শ্মশান যাত্রার মাঝেও জীবন বাঁচানোর অসম লড়াইয়ে নেমেছে সিপিআইএম কর্মীরা।যদিও কংগ্রেসের কর্মীদের দেখা মেলেনি।তবু গণতন্ত্র বাঁচুক বা না বাঁচুক জীবন বাঁচাতে প্রত্যঘাতের হাতিয়ার করেই বাম কর্মীরা রাস্তায়।ত্রিপুরার আকাশ ভারী করে আসছে গেস্তাপ বাহিনীর বুটের শব্দ।আবার রাত এক অজানা আতঙ্কে মানুষ এই হয়তো কারোর মায়ের সন্তান হারা কান্না কিংবা কেউ তার বাবা কে হারানোর যন্ত্রনা কেউ এ স্বামী হারার আর্তনাদ ভেসে আসবে।