আজ সকালে ইসরাইলের নৌবাহিনী গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলাকে আটক করে, যা গাজায় মানবিক সাহায্য বহন করছিল। এই ফ্লোটিলায় সুইডিশ পরিবেশ কর্মী গ্রেটা থানবার্গ ও অন্যান্য আন্তর্জাতিক কর্মী অন্তর্ভুক্ত ছিলেন। ইসরাইলের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ফ্লোটিলার জাহাজগুলোকে "নিরাপদে" আটক করা হয়েছে এবং সেখানকার যাত্রীদের ইসরাইলী বন্দরে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে।
ফ্লোটিলার উদ্দেশ্য ছিল গাজায় খাদ্য, ওষুধ এবং অন্যান্য মানবিক সাহায্য পৌঁছে দেওয়া, যেখানে ২০০৭ থেকে ইসরাইলের নাকাবন্দী চলছে। ফ্লোটিলার সদস্যরা দাবি করেছেন যে, ইসরাইলী নৌবাহিনী জাহাজগুলোর যোগাযোগ সিস্টেমকে ইচ্ছাকৃতভাবে বিক্ষুব্ধ করেছে এবং আন্তর্জাতিক জলাধারে হামলা চালিয়েছে, যা আন্তর্জাতিক আইনের স্পষ্ট লঙ্ঘন।
এই বছরের মধ্যে এটি চতুর্থবার যখন ইসরাইল এই ধরনের মানবিক সাহায্য বহনকারী ফ্লোটিলাকে আটক করেছে। আগের কিছু ঘটনায় ড্রোনের মাধ্যমে স্টান গ্রেনেড এবং জ্বালানী পদার্থ ফেলা হয়েছিল।প্রো-প্যালেস্টাইন গোষ্ঠীগুলো এই ঘটনাকে "শান্তিপূর্ণ মিশনের উপর হামলা" হিসেবে বর্ণনা করেছে, যা মানবাধিকার এবং আন্তর্জাতিক আইনের বিরুদ্ধে। অন্যদিকে, সমালোচকরা দাবি করেছেন যে, ফ্লোটিলা হ্যামাস-সংশ্লিষ্ট গোষ্ঠীরা পরিচালিত এবং এটি ইসরাইলের উপর উস্কানি।
যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় সরকারগুলোর মধ্যে থেকে ইতিমধ্যে জাতিসংঘের হস্তক্ষেপের আহ্বান শোনা যাচ্ছে, যা এই বিতর্ককে আরও জটিল করে তুলেছে।গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলার সদস্যরা দাবি করেছেন যে, তাঁরা আন্তর্জাতিক জলাধারে ছিলেন, যেখানে ইসরাইলের কোনো আইনি অধিকার নেই। তবে ইসরাইলের দাবি, ফ্লোটিলা গাজার নৌবন্ধনী অঞ্চলে প্রবেশ করতে চেয়েছিল, যা আইনি সীমারেখা লঙ্ঘন।এই ঘটনায় গ্লোবালভাবে বিভিন্ন প্রতিক্রিয়া শোনা যাচ্ছে, যেখানে কেউ কেউ এটিকে মানবিক সাহায্যের উপর হামলা হিসেবে দেখছেন, আবার কেউ কেউ এটিকে রাজনৈতিক উস্কানির অংশ বলে মনে করছেন।
ফ্লোটিলার উদ্দেশ্য ছিল গাজায় খাদ্য, ওষুধ এবং অন্যান্য মানবিক সাহায্য পৌঁছে দেওয়া, যেখানে ২০০৭ থেকে ইসরাইলের নাকাবন্দী চলছে। ফ্লোটিলার সদস্যরা দাবি করেছেন যে, ইসরাইলী নৌবাহিনী জাহাজগুলোর যোগাযোগ সিস্টেমকে ইচ্ছাকৃতভাবে বিক্ষুব্ধ করেছে এবং আন্তর্জাতিক জলাধারে হামলা চালিয়েছে, যা আন্তর্জাতিক আইনের স্পষ্ট লঙ্ঘন।
এই বছরের মধ্যে এটি চতুর্থবার যখন ইসরাইল এই ধরনের মানবিক সাহায্য বহনকারী ফ্লোটিলাকে আটক করেছে। আগের কিছু ঘটনায় ড্রোনের মাধ্যমে স্টান গ্রেনেড এবং জ্বালানী পদার্থ ফেলা হয়েছিল।প্রো-প্যালেস্টাইন গোষ্ঠীগুলো এই ঘটনাকে "শান্তিপূর্ণ মিশনের উপর হামলা" হিসেবে বর্ণনা করেছে, যা মানবাধিকার এবং আন্তর্জাতিক আইনের বিরুদ্ধে। অন্যদিকে, সমালোচকরা দাবি করেছেন যে, ফ্লোটিলা হ্যামাস-সংশ্লিষ্ট গোষ্ঠীরা পরিচালিত এবং এটি ইসরাইলের উপর উস্কানি।
যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় সরকারগুলোর মধ্যে থেকে ইতিমধ্যে জাতিসংঘের হস্তক্ষেপের আহ্বান শোনা যাচ্ছে, যা এই বিতর্ককে আরও জটিল করে তুলেছে।গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলার সদস্যরা দাবি করেছেন যে, তাঁরা আন্তর্জাতিক জলাধারে ছিলেন, যেখানে ইসরাইলের কোনো আইনি অধিকার নেই। তবে ইসরাইলের দাবি, ফ্লোটিলা গাজার নৌবন্ধনী অঞ্চলে প্রবেশ করতে চেয়েছিল, যা আইনি সীমারেখা লঙ্ঘন।এই ঘটনায় গ্লোবালভাবে বিভিন্ন প্রতিক্রিয়া শোনা যাচ্ছে, যেখানে কেউ কেউ এটিকে মানবিক সাহায্যের উপর হামলা হিসেবে দেখছেন, আবার কেউ কেউ এটিকে রাজনৈতিক উস্কানির অংশ বলে মনে করছেন।