এবার জেনে নি কি ধরণের ভুল ধরা পড়লো প্যাডে যা দেখে ফটোশপের তত্ব জোরালো হলো।
১. চিঠির বয়ান লিখেছেন হাজরা আর সই করার সময় মহম্মদ হয়ে গেল কিভাবে?
২. ডেট গুলো ইংলিশ বাংলা মিলেমিশে একাকার হয়ে গেছে ।
৩ . চিঠি লেখার সময় পেন একটাই থাকে একত্রে দুরকম কালির ব্যবহার।
৪. কাগজ যদিও পুরনো কিন্তু লেখাগুলো বড্ড চকচকে। যা কোনোভাবেই সম্ভব নয়।
৫ . সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ সুপারিশের চিঠিতে সই এর পাশে ডেজিগনেশন থাকা বাধ্যতামূলক যেহেতু ওটা অফিশিয়াল প্যাডের পাতায় লেখা ।
চিঠির প্যাড নিয়ে যখন বিতর্ক দেশ জুড়ে, ঠিক তখন প্যাডের সত্যতা নিয়েও উঠলো প্রশ্ন।ওঠে এলো ফটোশপের তকমা।


