বিজেপি মহিলা মোর্চার যে দাপাদাপি তাদের হেসেলে বাজেট বিগড়ানোর খবর মনের অন্দরে তালা পড়েছে।যাই হোক এই ঘটনার পর রাজ্যে বিজেপি এর অস্তিত্বের টের পাওয়া গেলো।ওপর দিকে বামেদের বেশ কটাক্ষ নির্বাচন গুলোতে যখন রাজ্যে অপ্রাসঙ্গিক হতে চলেছে বিজেপি এবং সেই জায়গা যখন বামেরা নিচ্ছে তখন ভেসে ওঠার প্রচেষ্টা লক্ষ্য করা যাচ্ছে অবশ্যই ধর্মের জিগির তুলে।
বামফ্রন্টের চেয়ারম্যান বিমান বসু বলেন ধর্মের জিগির মানুষের ঐক্য বিনষ্ট করে সেই চেষ্টায় লিপ্ত রাজ্যের দুই রাজনৈতিক দল।যখন রাজ্যে শিক্ষক নিয়োগে পাহাড় প্রমান দুর্নীতি যখন জ্বালানি পণ্যের লাগামহীন মূল্য বৃদ্ধি ঠিক তখন এই ধরণের ধর্মীয় বিষয় দুই শাসক কে নিশ্চিন্ত রাখবে।বামেদের হুঁশিয়ারি মানুষের ন্যূনতম অধিকার থেকে বঞ্চিত , চাকরির দাবিতে পথে নামা আন্দোলনের সাথে থাকবে, শিক্ষক নিয়োগে দুর্নীতির প্রতিবাদে থাকবে বামেরা, রাজ্যে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের লড়াইতে থাকবে।
রাজনৈতিক মহল মনে করছে ধর্মীয় বিভাজন কার্যত এই বিষয়গুলো কে হারিয়ে দিয়েছে।আসন্ন নির্বাচনে ভেসে থাকলে হলে যা খুব প্রয়োজনীয় বিজেপি এর জন্য তার জন্য মহুয়া মৈত্র এর বয়ান কিছুটা কোরামিন দিলো ।


