আজ সত্যিই গর্বের দিন।
একজন বাঙালি হিসাবে গর্বের দিন।
একজন ভারতীয় হিসাবে গর্বের দিন।
চরম অভাবের সংসারে ছেলেটার মাত্র আট বছর বয়সেই তার রিক্সাচালক বাবা মারা যায়।
বাড়ির মুরগির পোলট্রি শেষ হয়ে যায় শেয়ালের হানায়।
মা দাদা সেলাইয়ের কাজ করে।
১২ বছর বয়সে ছেলেটা জিমে ভর্তি হয়। তবে ওই যে, শরীর গড়তে তিনবেলা অন্তত খাবারটা চাই। শরীর গড়ার কাজে মেতে থাকার ফাঁকে ছেলেটাও হাত লাগায় সেলাইয়ের কাজে। তাতে যদি ঘরে দুটো বাড়তি পয়সা আসে।
আজ ছেলেটা গর্বিত করলো আমাদের।
আজ ছেলেটা দেখিয়ে দিয়েছে যে কারো ফ্ল্যাটে রাশি রাশি সোনা থাকা সত্বেও সে শুধুই ঘৃণার পাত্র হিসাবে বিবেচিত হয়।
স্যালুট অচিন্ত্য শিউলি।
একজন ভারতীয় এবং বাঙালি হিসাবে গর্বিত করার জন্য স্যালুট তোমায়।



