অভিযোগ ছিল ব্রিজের রক্ষণাবেক্ষণ সঠিক ভাবে করেন নি তিনি এছাড়াও সেতুটি মূল্যায়নের জন্য কোনো বিশেষজ্ঞ কমিটিও গঠন করেন নি।ব্রিজটির নিরাপত্তা ব্যবস্থা খতিয়ে না দেখে পর্যটকদের জন্য খুলে দিয়েছিলেন।দুর্ঘটনার সময় দেখা যায় ব্রিজটি অত্যাধিক চাপ সহ্য করতে না পেরে ভেঙে পড়ে এবং বহু মানুষের মৃত্যু ঘটে।
দুর্ঘটনার পর ফরেনসিক তদন্তে ব্রিজটির একাধিক ত্রুটি সামনে আসে, যদিও সংস্থাটির কর্ণধার পলাতক ছিল।অবশেষে স্থানীয় এক আদালতে আত্মসমর্পণ করেন তিনি।