বুধবার কাশ্মীরে ৩৬৫৫ কিলোমিটার দৌড়ের শুরু এশিয়ার একটি ঐতিহাসিক মুহূর্ত হিসাবে চিহ্নিত, কারণ এটি মহাদেশে অনুষ্ঠিত হওয়া তার ধরণের দীর্ঘতম সাইকেল রেস।
ইভেন্টটিতে একজন মহিলা সহ ২৯ জন সাইক্লিস্টের অংশগ্রহণ দেখা গেছে, যাদের প্রত্যেকেই এই চ্যালেঞ্জিং যাত্রাটি সম্পূর্ণ করতে দৃঢ়প্রতিজ্ঞ। প্রতিযোগিতাটি শুধুমাত্র অংশগ্রহণকারীদের জন্য একটি উল্লেখযোগ্য অর্জনই নয়, এটির ফিনিশারদের জন্য একটি বিশ্ব ইভেন্টের জন্য যোগ্যতা অর্জনের সম্ভাবনাও রয়েছে, যা সাইক্লিস্টদের জন্য বিশ্বব্যাপী তাদের প্রতিভা প্রদর্শনের একটি উত্তেজনাপূর্ণ সুযোগ করে তুলেছে।
১২ থেকে ১৪ দিনের লক্ষ্য পূরণের সময় সহ, এই রেসটি সম্পূর্ণ করার জন্য উল্লেখযোগ্য পরিমাণে ধৈর্য এবং সহনশীলতা প্রয়োজন। যাইহোক, বেশিরভাগ অংশগ্রহণকারী ৯ থেকে ১১ দিনের মধ্যে শেষ করার জন্য তাদের দৃষ্টিভঙ্গি সেট করেছে, যা নিজেই একটি চিত্তাকর্ষক বিষয়।
সমস্ত সাইক্লিস্টের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে এবং তাদের অগ্রগতির সঠিক ট্র্যাকিং সক্ষম করতে, তাদের গতিবিধি নিরীক্ষণের জন্য জিপিএস প্রযুক্তি ব্যবহার করা হবে। এই প্রযুক্তি এই বিশালতার একটি দৌড়ে বিশেষভাবে গুরুত্বপূর্ণ, যেখানে ভূখণ্ড চ্যালেঞ্জিং এবং পরিস্থিতি প্রতিকূল ।
সামগ্রিকভাবে, কাশ্মীরে ৩৬৫৫-কিলোমিটার রেসের শুরু একটি অনুপ্রেরণাদায়ক ঘটনা, যা অংশগ্রহণকারী সাইক্লিস্টদের দৃঢ়তা, সংকল্প এবং উত্সর্গকে তুলে ধরে। এটি তাদের শারীরিক এবং মানসিক শক্তির একটি সত্যিকারের পরীক্ষা, এবং তাদের জন্য বিশ্ব মঞ্চে তাদের ক্ষমতা প্রদর্শনের একটি অবিশ্বাস্য সুযোগ।