কারখানার ইউনিয়নের ওয়ার্কস কমিটি গঠনে তার উল্লেখযোগ্য অবদান।তার বিভাগ কোকোভেন ইউনিটে লাল ঝান্ডার প্রসার ঘটাতে তিনি ছিলেন উজ্জ্বলতম ব্যক্তিত্ব।পরবর্তী কালে হিন্দুস্তান স্টিল এমপ্লইজ ইউনিয়নে নেতৃত্বে উঠে আসেন।শুধুমাত্র কারখানার শ্রমিকদের মধ্যেই বেঁধে রাখেন নি সাংস্কৃতিক পরিমণ্ডলে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেছিলেন।গড়ে তুলেছিলেন দুর্গাপুর ইস্পাত অঞ্চলে সাংস্কৃতিক সংগঠন।
পরবর্তী কালে সমাজ বদলের লড়াইয়ে তিনি আরো অগ্রসরী হন সিপিআইএম পার্টির সভ্যপদ নেন।এলাকায় বিভিন্ন গণ আন্দোলনে নেতৃত্ব দিতে দেখা যায় তাকে।দুর্গাপুরের পার্শ্ববর্তী অঞ্চল গোপালপুরে ও তার সাংগঠনিক বুদ্ধিমত্তার পরিচয় দেন।সেই এলাকায় বাম সংগঠন শুধু গড়ে তোলেন নি এলাকার একাধিক উন্নয়ন কাজের দাবিতে সরব হতে দেখা যায়।শোনা যায় রাস্তা সারাইয়ের দাবিতে আন্দোলনে তিনি জয় নিয়ে এসেছিলেন তৎকালীন রাজ্যপাল নুরুল হাসান কে এলাকায় আমন্ত্রণ জানিয়ে রাস্তা উদ্বোধন করিয়েছিলেন।
বয়সজনিত কারণে দীর্ঘদিন অসুস্থ ছিলেন দুর্গাপুরের ইস্পাত হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু ঘটে।তাকে শেষ শ্রদ্ধা জানাতে দুর্গাপুরের ইস্পাত অঞ্চলের বাম সংগঠনের অফিসে ভিড় জমান বহু বাম কর্মী সমর্থক।উপস্থিত ছিলেন প্রাক্তন সাংসদ থেকে বিধায়ক থেকে বহু বর্ষীয়ান নেতৃত্ব।ওনার এক পুত্র দেবাশীষ পাল যোগ্য উত্তরসূরি হিসেবে বাম গণ আন্দোলনের নেতৃত্বে রয়েছেন।









