তাইপে, ২০ ডিসেম্বর ২০২৫ – তাইওয়ানের রাজধানী তাইপের কেন্দ্রীয় এলাকায় শুক্রবার এক ব্যক্তি ধোঁয়া বোমা ছুড়ে এবং ছুরি দিয়ে এলোপাতাড়ি হামলা চালিয়ে অন্তত তিনজনকে হত্যা করেছেন। এতে আহত হয়েছেন আরও পাঁচজন। হামলাকারী পুলিশের তাড়া খেয়ে একটি ভবন থেকে পড়ে গিয়ে মারা যান।
তাইওয়ানের প্রধানমন্ত্রী চো জুং-তাই জানিয়েছেন, হামলাকারী প্রথমে তাইপে মেইন ট্রেন স্টেশনে ধোঁয়া বোমা ছোড়েন, যা থেকে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। এরপর তিনি কাছাকাছি জংশান মেট্রো স্টেশনের দিকে দৌড়ে গিয়ে একটি ব্যস্ত শপিং এলাকায় মানুষের ওপর ছুরি দিয়ে হামলা চালান। হামলায় নিহত তিনজনের মধ্যে একজন হামলাকারীকে বাধা দেওয়ার চেষ্টা করতে গিয়ে প্রাণ হারান।পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, হামলাকারীর নাম চাং ওয়েন (২৭), যিনি তাওয়ুয়ান অঞ্চলের বাসিন্দা। তাঁর বিরুদ্ধে আগের অপরাধের রেকর্ড এবং গ্রেপ্তারি পরোয়ানা ছিল। তিনি কালো বডি আর্মার পরিহিত ছিলেন এবং পেট্রোল বোমা বহন করছিলেন। পুলিশের তাড়া খেয়ে একটি ডিপার্টমেন্টাল স্টোরের ষষ্ঠ তলা থেকে পড়ে তাঁর মৃত্যু হয়।
তাইওয়ানে এ ধরনের হিংসার হামলা অত্যন্ত বিরল। দেশটিতে অপরাধের হার খুবই কম, তবে সাম্প্রতিক বছরগুলোতে মেট্রোতে কয়েকটি ছুরি হামলার ঘটনা ঘটেছে, যা জননিরাপত্তা নিয়ে উদ্বেগ বাড়িয়েছে। ২০১৪ সালে তাইপে মেট্রোতে একটি হামলায় চারজন নিহত হয়েছিলেন।হামলার পর তাইপে মেইন স্টেশন এবং জংশান স্টেশন এলাকায় পুলিশি টহল বাড়ানো হয়েছে।প্রধানমন্ত্রী চো বলেছেন, হামলার উদ্দেশ্য তদন্ত করে দেখা হচ্ছে এবং দেশজুড়ে নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে। তাইওয়ানের প্রেসিডেন্ট লাই চিং-তে এ ঘটনায় কোনো ছাড় দেওয়া হবে না বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছেন।হামলার পর কাওশিং শহরে একটি কপিক্যাট হুমকি সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়ায় সেখানেও পুলিশ সতর্ক অবস্থানে রয়েছে।
তাইওয়ানের প্রধানমন্ত্রী চো জুং-তাই জানিয়েছেন, হামলাকারী প্রথমে তাইপে মেইন ট্রেন স্টেশনে ধোঁয়া বোমা ছোড়েন, যা থেকে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। এরপর তিনি কাছাকাছি জংশান মেট্রো স্টেশনের দিকে দৌড়ে গিয়ে একটি ব্যস্ত শপিং এলাকায় মানুষের ওপর ছুরি দিয়ে হামলা চালান। হামলায় নিহত তিনজনের মধ্যে একজন হামলাকারীকে বাধা দেওয়ার চেষ্টা করতে গিয়ে প্রাণ হারান।পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, হামলাকারীর নাম চাং ওয়েন (২৭), যিনি তাওয়ুয়ান অঞ্চলের বাসিন্দা। তাঁর বিরুদ্ধে আগের অপরাধের রেকর্ড এবং গ্রেপ্তারি পরোয়ানা ছিল। তিনি কালো বডি আর্মার পরিহিত ছিলেন এবং পেট্রোল বোমা বহন করছিলেন। পুলিশের তাড়া খেয়ে একটি ডিপার্টমেন্টাল স্টোরের ষষ্ঠ তলা থেকে পড়ে তাঁর মৃত্যু হয়।
তাইওয়ানে এ ধরনের হিংসার হামলা অত্যন্ত বিরল। দেশটিতে অপরাধের হার খুবই কম, তবে সাম্প্রতিক বছরগুলোতে মেট্রোতে কয়েকটি ছুরি হামলার ঘটনা ঘটেছে, যা জননিরাপত্তা নিয়ে উদ্বেগ বাড়িয়েছে। ২০১৪ সালে তাইপে মেট্রোতে একটি হামলায় চারজন নিহত হয়েছিলেন।হামলার পর তাইপে মেইন স্টেশন এবং জংশান স্টেশন এলাকায় পুলিশি টহল বাড়ানো হয়েছে।প্রধানমন্ত্রী চো বলেছেন, হামলার উদ্দেশ্য তদন্ত করে দেখা হচ্ছে এবং দেশজুড়ে নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে। তাইওয়ানের প্রেসিডেন্ট লাই চিং-তে এ ঘটনায় কোনো ছাড় দেওয়া হবে না বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছেন।হামলার পর কাওশিং শহরে একটি কপিক্যাট হুমকি সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়ায় সেখানেও পুলিশ সতর্ক অবস্থানে রয়েছে।




