News Desk
আগামী ১২ই ফেব্রুয়ারি দেশব্যাপী চাকা বন্ধের ডাক! দিল্লির সিংহাসন কাঁপাতে একজোট শ্রমিক-কৃষক
"আমাদের অধিকার ফিরিয়ে দাও, নয়তো দেশ স্তব্ধ করে দেব" — হুঁশিয়ারি শ্রমিক নেতাদের।
২০২৬ সালের শুরুতেই বড় সংকটের মুখে ভারত। নতুন শ্রম বিধি বাতিল এবং শ্রমিকদের জীবন-জীবিকার অধিকার রক্ষার দাবিতে ১২ই ফেব্রুয়ারি 'ভারত স্তব্ধ' করার পরিকল্পনা চূড়ান্ত।
১০টি কেন্দ্রীয় ট্রেড ইউনিয়ন (CTUs) এবং কয়েকশ সেক্টরাল ফেডারেশন একযোগে এই ধর্মঘটের ডাক দিয়েছে। কেবল শ্রমিক নয়, দিল্লির রাজপথ কাঁপানো সংযুক্ত কিষাণ মোর্চা (SKM) এই আন্দোলনে নিঃশর্ত সমর্থন ঘোষণা করেছে। ফলে গ্রামে কৃষক আর শহরে শ্রমিক—একযোগে নামছে রাজপথে।
ধর্মঘটের প্রধান কারণসমূহ:
- ৪টি 'শ্রমিক-বিরোধী' লেবার কোড অবিলম্বে প্রত্যাহার।
- ন্যূনতম মাসিক বেতন ২৬,০০০ টাকা নিশ্চিত করা।
- রেল, ব্যাঙ্কিং ও বিমা খাতের বেসরকারিকরণ রুখে দেওয়া।
- অগ্নিপথ প্রকল্প এবং চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ প্রথা বন্ধ করা।
ধর্মঘট শুরু হতে বাকি
Days
Hours
Mins
Secs
আন্দোলনের সময়রেখা
৯ই জানুয়ারি: ন্যাশনাল ওয়ার্কার্স কনভেনশন (দিল্লি)
জানুয়ারি শেষ: গ্রাম ও শহরে প্রচার জাঠা
১২ই ফেব্রুয়ারি: অল ইন্ডিয়া স্ট্রাইক
ইনফোগ্রাফিক্স: ধর্মঘটের চিত্র
বিস্তারিত ডেটা বিশ্লেষণের মাধ্যমে ধর্মঘটের ব্যপ্তি এবং চাহিদার ধরণ বুঝে নিন।
Estimated Sectoral Impact
প্রভাবের তীব্রতা (১-১০ স্কেলে)। সূত্র: ট্রেড ইউনিয়ন ডেটাবেস।
Key Demand Categories
দাবিসমূহের আনুপাতিক বণ্টন।
কেন এই বিশাল প্রতিবাদ? একনজরে বিস্তারিত
লেবার কোড বাতিল
পুরনো ২৯টি আইনকে ৪টি কোডে রূপান্তর করা হয়েছে, যা মালিকপক্ষকে বিনাশর্তে ছাঁটাইয়ের ক্ষমতা দেয়।
২৬,০০০ টাকা বেতন
আকাশছোঁয়া বাজারদর অনুযায়ী সাধারণ শ্রমিকের জীবনধারণের জন্য ন্যূনতম ২৬ হাজার টাকা বেতন সুনিশ্চিত করার দাবি।
বেসরকারিকরণ রুখব
রেল, ব্যাঙ্কিং এবং প্রতিরক্ষা খাতকে কর্পোরেটদের হাতে তুলে দেওয়ার পরিকল্পনার তীব্র বিরোধিতা।
অগ্নিপথ প্রকল্প রদ
সেনাবাহিনীতে চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ বন্ধ করে স্থায়ী কাজের দাবি এবং পেনশন সুরক্ষার ওপর জোর।


