এই ড্যাশবোর্ডে ধর্মঘটের তাৎক্ষণিক প্রভাব তুলে ধরা হয়েছে। সিজিটিপি (CGTP) এবং ইউজিটি (UGT) ইউনিয়নের ডাকে এই কর্মসূচিতে স্থবির হয়ে পড়েছে পর্তুগালের জনজীবন। নিচে পরিবহন ও জনসেবা খাতের বর্তমান পরিস্থিতি দেখুন।
বিমান চলাচল (TAP)
৬৫%
ফ্লাইট বাতিল
রেল পরিষেবা (CP)
১০০%
কার্যত বন্ধ
মেট্রো (লিসবন)
বন্ধ
সকল স্টেশন
স্কুল ও শিক্ষা
ব্যাপক
ক্লাস বর্জন
লাইভ সার্ভিস স্ট্যাটাস
জাতীয় ট্রেন (CP)
শহরতলী ও দূরপাল্লা
TAP পর্তুগাল
আন্তর্জাতিক ও অভ্যন্তরীণ
হাসপাতাল
কনসালটেশন ও সার্জারি
বর্জ্য ব্যবস্থাপনা
শহর এলাকা
TAP ফ্লাইট অপারেশন
মোট ২৫০টি নির্ধারিত ফ্লাইটের মধ্যে প্রায় ১৬৬টি বাতিল।
খাত অনুযায়ী প্রভাব
০ (স্বাভাবিক) থেকে ১০ (সম্পূর্ণ অচল) স্কেলে প্রভাবের মাত্রা।
কেন এই ধর্মঘট? "Trabalho XXI" বিতর্ক
সরকারের প্রস্তাবিত শ্রম সংস্কার আইনের ১০০টিরও বেশি ধারা পরিবর্তনের বিরুদ্ধে ইউনিয়নগুলোর মূল অভিযোগগুলো নিচে বিস্তারিত দেখুন।
মূল পরিবর্তন
ছোট ও মাঝারি প্রতিষ্ঠানে 'উপযুক্ত কারণ' (Just Cause) দেখিয়ে কর্মী ছাঁটাইয়ের নিয়ম শিথিল করা হচ্ছে।
শ্রমিকদের উদ্বেগ
- নতুন নিয়মে অসুস্থতার কারণে অনুপস্থিতি বা 'ফেক সিক লিভ'-এর অজুহাতে কর্মীদের ছাঁটাই করার ক্ষমতা মালিকদের হাতে আরও বেশি থাকবে।
- ইউনিয়নগুলোর দাবি, এটি কর্মীদের চাকরির নিরাপত্তা বা 'Job Security' মারাত্মকভাবে কমিয়ে দেবে।
- মালিকপক্ষ সহজেই দীর্ঘদিনের কর্মীদের সরিয়ে কম বেতনের নতুন কর্মী নিয়োগ দিতে পারবে।
দুই পক্ষের অবস্থান
ইউনিয়ন (CGTP ও UGT)
"এই সংস্কার শ্রমিকদের দাসত্বে ফিরিয়ে নেবে। চাকরির নিরাপত্তা ও অধিকার রক্ষার জন্য এই লড়াই জরুরি।"
সরকার (PM লুইস মন্টিনিগ্রো)
"ধর্মঘট অর্থহীন। দেশের অর্থনীতি শক্তিশালী করতে এবং উৎপাদনশীলতা বাড়াতে এই সংস্কার অপরিহার্য।"
ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপট
-
জুন ২০১৩
সর্বশেষ সাধারণ ধর্মঘট। ট্রয়কা বেইলআউটের সময় কৃচ্ছ্রসাধন নীতির প্রতিবাদে।
-
২০১৩ - ২০২৪
মাঝারি মানের ২০টিরও বেশি বিক্ষোভ ও ধর্মঘট।
-
১১ ডিসেম্বর ২০২৫
১২ বছর পর সিজিটিপি ও ইউজিটি-র যৌথ সর্বাত্মক ধর্মঘট।


